চলমান সংবাদ

চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীতে ফিশিং ট্রলার ডুবি, নিখোঁজ ৭

চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীতে মাছ ধরার একটি ট্রলার ডুবে সাতজন নিখোঁজ হয়েছেন। মঙ্গলবার (১১ অক্টোবর) রাত দুইটার কর্ণফুলী থানার ইছানগর সি-রিসোর্স ডকইয়ার্ড ঘাট সংলগ্ন নদীতে ‘এফভি মাগফেরাত’ নামে ট্রলারটি ডুবে যায়।

ভোর থেকে নিখোঁজদের সন্ধানে নিজস্ব ডুবুরির পাশাপাশি, নৌ পুলিশের ডুবুরি দল, নৌ বাহিনী, ফায়ারসার্ভিস কর্মীসহ বিভিন্ন সংস্থা উদ্ধার তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু নিখোঁজের কোন সন্ধান না পাওয়ায় বুধবার (১২ অক্টোবর) বিকেল থেকে চট্টগ্রাম বন্দরের উদ্ধারকারী টাগবোট ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার তৎপরতা শুরু করেছে বলে জানিয়েছে নৌ পুলিশ।

নিখোঁজ সাতজন হলেন- ওই ট্রলারের ক্যাপ্টেন ফারুক বিন আবদুল্লাহ, সেকেন্ড অফিসার জহিরুল ইসলাম, চীফ অফিসার মো. সাইফুল ইসলাম, গ্রীজার প্রদীপ চৌধুরী, ফিস মাস্টার জহির উদ্দিন এবং ডক মেম্বার রহমত মিয়া। নিখোঁজ অন্য জনের নাম জানা যায়নি।

জানা গেছে, ডুবে যাওয়া ‘এমবি মাগফেরাত’ নামের ট্রলারটি র‌্যাঙ্কন কোম্পানির মালিকানাধীন। গত (মঙ্গলবার) রাত দেড়টার দিকে স্টিল বডির ট্রলারটি সংস্কারের জন্য তাদের নিজম্ব ডকইয়ার্ড সি-রিসোর্স ঘাটের সঙ্গে বাঁধা ছিল। ট্রলারে মোট ১৫ জন নাবিক ছিল। এর মধ্যে ৯ জন নিরাপদে তীরে উঠতে সক্ষম হয়েছেন।

নাবিক ও প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে নৌ পুলিশের সদরঘাট থানার ওসি মোহাম্মদ একরাম উল্লাহ ভোরের কাগজকে বলেন, ডক প্রকৌশলী ও শ্রমিকদের উপস্থিতিতে ট্রলারটি ডকে তোলার সময় হঠাৎ এর প্রপেলার (পাখা) খুলে যায়। তখন সেটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পাশে নোঙর করে রাখা অন্যান্য ফিশিং বোট ও বয়ার সাথে ধাক্কা লেগে কাত হয়ে ডুবে যায়।

ট্রলারটি ডুবে যাওয়ার পর কয়েকজন সাঁতরে তীরে উঠতে পারলেও সাতজন ডুবে যান। ট্রলার ডুবির খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল যায় উদ্ধার অভিযানে। কিন্তু স্রোতের কারণে কাজ করতে পারছে না। পাশাপাশি নৌ পুলিশ ও নৌ বাহিনীর ডুবুরি দল করছে। ব্যক্তিদের উদ্ধারে বিকেল থেকে চট্টগ্রাম বন্দরের উদ্ধারকারী টাগবোট ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার তৎপরতা শুরু করেছে। উল্টে ডুবে যাওয়া ট্রলারটি সোজা করে নিখোঁজদের সন্ধান চালাবে বন্দরের উদ্ধারকারী জাহাজ।

স্রোতের কারণে ডুবুরীরা কাজ করতে পারছে না জানিয়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তা মোহাম্মদ আলী বলেন, নদীতে প্রচণ্ড স্রোতের কারণে দুপুর পর্যন্ত তল্লাশি কার্যক্রম শুরু করা সম্ভব হয়নি। উদ্ধারকারী জাহাজ ও বিভিন্ন সরঞ্জাম সংগ্রহের জন্য ট্রলার কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলাপ করেছি। তারা বিভিন্ন সংস্থার সাথে আলাপ করছেন বলে আমাদের জানিয়েছে।

# ১২.১০.২০২২ চট্টগ্রাম # কর্ণফুলী নদীতে ফিশিং ট্রলার ডুবি, নিখোঁজ ৭

চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীতে মাছ ধরার একটি ট্রলার ডুবে সাতজন নিখোঁজ হয়েছেন। মঙ্গলবার (১১ অক্টোবর) রাত দুইটার কর্ণফুলী থানার ইছানগর সি-রিসোর্স ডকইয়ার্ড ঘাট সংলগ্ন নদীতে ‘এফভি মাগফেরাত’ নামে ট্রলারটি ডুবে যায়।

ভোর থেকে নিখোঁজদের সন্ধানে নিজস্ব ডুবুরির পাশাপাশি, নৌ পুলিশের ডুবুরি দল, নৌ বাহিনী, ফায়ারসার্ভিস কর্মীসহ বিভিন্ন সংস্থা উদ্ধার তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু নিখোঁজের কোন সন্ধান না পাওয়ায় বুধবার (১২ অক্টোবর) বিকেল থেকে চট্টগ্রাম বন্দরের উদ্ধারকারী টাগবোট ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার তৎপরতা শুরু করেছে বলে জানিয়েছে নৌ পুলিশ।

নিখোঁজ সাতজন হলেন- ওই ট্রলারের ক্যাপ্টেন ফারুক বিন আবদুল্লাহ, সেকেন্ড অফিসার জহিরুল ইসলাম, চীফ অফিসার মো. সাইফুল ইসলাম, গ্রীজার প্রদীপ চৌধুরী, ফিস মাস্টার জহির উদ্দিন এবং ডক মেম্বার রহমত মিয়া। নিখোঁজ অন্য জনের নাম জানা যায়নি।

জানা গেছে, ডুবে যাওয়া ‘এমবি মাগফেরাত’ নামের ট্রলারটি র‌্যাঙ্কন কোম্পানির মালিকানাধীন। গত (মঙ্গলবার) রাত দেড়টার দিকে স্টিল বডির ট্রলারটি সংস্কারের জন্য তাদের নিজম্ব ডকইয়ার্ড সি-রিসোর্স ঘাটের সঙ্গে বাঁধা ছিল। ট্রলারে মোট ১৫ জন নাবিক ছিল। এর মধ্যে ৯ জন নিরাপদে তীরে উঠতে সক্ষম হয়েছেন।

নাবিক ও প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে নৌ পুলিশের সদরঘাট থানার ওসি মোহাম্মদ একরাম উল্লাহ ভোরের কাগজকে বলেন, ডক প্রকৌশলী ও শ্রমিকদের উপস্থিতিতে ট্রলারটি ডকে তোলার সময় হঠাৎ এর প্রপেলার (পাখা) খুলে যায়। তখন সেটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পাশে নোঙর করে রাখা অন্যান্য ফিশিং বোট ও বয়ার সাথে ধাক্কা লেগে কাত হয়ে ডুবে যায়।

ট্রলারটি ডুবে যাওয়ার পর কয়েকজন সাঁতরে তীরে উঠতে পারলেও সাতজন ডুবে যান। ট্রলার ডুবির খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল যায় উদ্ধার অভিযানে। কিন্তু স্রোতের কারণে কাজ করতে পারছে না। পাশাপাশি নৌ পুলিশ ও নৌ বাহিনীর ডুবুরি দল করছে। ব্যক্তিদের উদ্ধারে বিকেল থেকে চট্টগ্রাম বন্দরের উদ্ধারকারী টাগবোট ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার তৎপরতা শুরু করেছে। উল্টে ডুবে যাওয়া ট্রলারটি সোজা করে নিখোঁজদের সন্ধান চালাবে বন্দরের উদ্ধারকারী জাহাজ।

স্রোতের কারণে ডুবুরীরা কাজ করতে পারছে না জানিয়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তা মোহাম্মদ আলী বলেন, নদীতে প্রচণ্ড স্রোতের কারণে দুপুর পর্যন্ত তল্লাশি কার্যক্রম শুরু করা সম্ভব হয়নি। উদ্ধারকারী জাহাজ ও বিভিন্ন সরঞ্জাম সংগ্রহের জন্য ট্রলার কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলাপ করেছি। তারা বিভিন্ন সংস্থার সাথে আলাপ করছেন বলে আমাদের জানিয়েছে।

# ১২.১০.২০২২ চট্টগ্রাম #