চলমান সংবাদ

চট্টগ্রাম সংবাদ

চট্টগ্রামে ২১ জোনকে ‘নো-হর্ন স্পট’ ঘোষণার দাবি

জনস্বাস্থের জন্য ক্ষতিকর হাইড্রোলিক হর্ন বন্ধসহ চট্টগ্রাম মহানগরীর ২১ স্পটকে নো-হর্ন স্পট ঘোষণার দাবি জানিয়েছে মানবাধিকার সংগঠন বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস ফাউন্ডেশন-বিএইচআরএফ। শনিবার (৩ সেপ্টেম্বর) সকালে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাব চত্বরে আয়োজিত এ মানববন্ধনে মানবাধিকার সংগঠনটির পক্ষ থেকে এমন দাবি জানানো হয়। দূষণমুক্ত পরিবেশ সৃষ্টির লক্ষ্যে আয়োজিত এ মানববন্ধন বিএইচআরএফ চটগ্রাম জেলা শাখার সভাপতি জিয়া হাবীব আহ্সানের সভাপতিত্বে ও মাহামুদুর রহমান শাওনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়। যেসব এলাকায় হাসপাতাল ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে এর প্রাকৃতিক পরিবেশ ও প্রতিবেশ সুরক্ষার প্রয়োজন রয়েছে। এ জন্য এসব এলাকাকে প্রতিবেশ সংকটপন্ন এলাকা ঘোষণারও দাবি জানানো হয়। ‘শব্দ সন্ত্রাস’ বন্ধের পাশাপাশি চট্টগ্রামের টাইগারপাস, বাটালি হিল, জিলাপি পাহাড়, কোর্ট হিল এলাকা, সি আর বি, ডিসি হিল, সার্সন রোড, জাম্বুরী ফিল্ড, ফয়েজ লেক, বায়েজিদ লিংক রোড, ওমেন ভার্সিটি এলাকা, সি বিচ এলাকা, ঝাউতলা, নাসিরাবাদ সরকারি বালিকা বিদ্যালয়, গোলপাহাড়, প্রবর্তক, চট্টশ্বরী, মেহেদীবাগ, ও আর নিজাম রোড, এম এম আলী রোড, কে বি ফজলুল কাদের রোড প্রভৃতি এলাকাকে হর্ন মুক্ত ‘নিরব এলাকা’ (নো হর্ন স্পট) ঘোষণার জানানো হয়। এতে বক্তব্য দেন প্রবীণ মানবাধিকার কর্মী সুনীল কুমার সরকার, চট্টগ্রাম জেলা বার অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি আনোয়ার হোসেন, চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতালের ট্রেজারার অধ্যক্ষ ড. মোহাম্মদ সানাউল্লাহ, সংগঠনের চট্টগ্রাম জেলার ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক জসীম উদ্দিন, মানববন্ধন বাস্তবায়ন কমিটির সদস্যসচিব আহ্সান হাবীব বাবু, নুরুল আবসার প্রমুখ।
# ০৩.০৯.২০২২ চট্টগ্রাম #

ক্যাম্পাসে ফেরা হলো না চবি শিক্ষক আফতাবের রক্তের বিনিময়ে নির্মাণ হচ্ছে জেব্রা ক্রসিং-স্পিড ব্রেকার

স্কুটি চালিয়ে নগর থেকে ক্যাম্পাসে ফেরা হলো না চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) প্রাণিবিদ্যা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক আফতাব হোসেনের। পেছন থেকে ছুটে আসা বেপরোয়া গতির প্রাইভেটকারের ধাক্কায় প্রাণ হারান তিনি। শুক্রবার (২ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ১২টার দিকে চবি এক নম্বর গেইট এলাকায় প্রাইভেট কারের ধাক্কায় ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান। আফতাব হোসেন ব্যক্তিগত জীবনে একই বিভাগের শিক্ষিকা ইসমত আরার সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলেন। সম্প্রতি দুজনই এক সাথে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। তারপরই নতুন স্কুটি কিনেন আফতাব হোসেন। এ শিক্ষক দম্পতির এক ছেলে সন্তান আছে। এদিকে যে জায়গায় দুর্ঘটনাটি ঘটে, সেখানে অর্থাৎ চবির ১ নম্বর গেইট এলাকায় স্পিড ব্রেকার, জেব্রা ক্রসিং এবং রাস্তা পারাপারের জন্য ফুট ওভারব্রিজ নির্মাণের দাবি দীর্ঘদিনের। দাবিগুলো এতদিন বাস্তবায়ন না হলেও সড়ক দুর্ঘটনায় চবি শিক্ষক আফতাব হোসাইনের মৃত্যুর পর নড়েচড়ে বসেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। চবি শিক্ষকের মৃত্যুর ঘন্টাখানেক পরই আঁকা হয়েছে জেব্রা ক্রসিং, স্থাপন হয়েছে স্প্রিড ব্রেকার। শনিবার (৩ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকে হাটহাজারী উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে বিশ্ববিদ্যালয়ের ১ নম্বর গেইট এলাকায় জেব্রাক্রসিং ও স্পিড ব্রেকার স্থাপনের কাজ শুরু হয়। এদিকে নিহত চবি শিক্ষক আফতাব হোসেনকে ধাক্কা দেয়া প্রাইভেট কার চালক মো. মাসুদ পারভেজকে (৩১) আটক করেছে পুলিশ। শনিবার ভোরের দিকে মাসুদকে আটক করে পুলিশের হাতে সোপর্দ করে স্থানীয় লোকজন। মাসুদ পারভেজ হাটহাজারী উপজেলার ফরহাদাবাদ ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের মৃত নুরুল আলমের ছেলে। তার গাড়ি নং-ফেনী-গ-১১-০০০৬। পুলিশ জানায়, নগর থেকে বিশ্ববিদ্যালয় অভিমুখে যাচ্ছিলেন মোটরসাইকেল আরোহী আফতাব হোসেন। অন্যদিকে একটি প্রাইভেটকার নগর থেকে হাটহাজারীর দিকে যাচ্ছিল। পেছন থেকে পাইভেট কারটি মোটরসাইকেলকে ধাক্কা দেয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর এ এস এম জিয়াউল ইসলাম বলেন, ‘একটি কাজে নিজের স্কুটি চালিয়ে শহরে গিয়েছিলেন তিনি। কাজ শেষ করে রাতে স্কুটিতে করেই ক্যাম্পাসে ফিরছিলেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের এক নম্বর গেট ও মদন হাটের মাঝামাঝি এলাকায় পেছন থেকে একটি প্রাইভেটকার সজোরে স্কুটিকে ধাক্কা দেয়। গুরুতর অবস্থায় স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে চমেক হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।’ সড়ক দুর্ঘটনায় চবি শিক্ষকের মৃত্যুর খবর ক্যাম্পাসে ছড়িয়ে পড়লে রাত দুইটার দিকে শিক্ষার্থীরা ১ নম্বর গেইট এলাকায় সড়ক অবরোধ করেন। এসময় তারা ফুটওভার ব্রিজ ও স্প্রিড ব্রেকার নির্মাণের দাবি জানান। পরে প্রক্টরিয়ালবডির আশ্বাসে আন্দোলনকারীরা ফিরে যান। চবি প্রক্টর ড. রবিউল হাসান ভুঁইয়া বলেন, সড়ক ও জনপদ অধিদফতরকে এর আগেও অনেকবার জানিয়েছিলাম স্পিড ব্রেকার স্থাপনের বিষয়ে। শুক্রবার রাতে চবি শিক্ষকের মৃত্যুর পর আরও জোরালোভাবে জানানো হয়েছে। এছাড়া হাটহাজারী প্রশাসনের সঙ্গেও এ ব্যাপারে কথা বলেছি। ইতোমধ্যে জেব্রাক্রসিং ও স্পিড ব্রেকার স্থাপনের কাজ শুরু হয়েছে। হাটহাজারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাহিদুল আলম বলেন, যেকোনো ধরনের দুর্ঘটনা এড়ানোর জন্য জেব্রাক্রসিং ও স্পিড ব্রেকার নির্মাণের কাজ ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে। যেটি সড়ক ও জনপদ অধিদফতরের মাধ্যমে অনেক আগেই পরিকল্পনা করা হয়েছিল। এছাড়া এখানে একটি ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণের পূর্ব পরিকল্পনা ছিল, আমরা সেটা দ্রুত বাস্তবায়নের চেষ্টা করছি। হাটহাজারী থানার ওসি রুহুল আমিন সবুজ বলেন, ‘দুর্ঘটনার পর প্রাইভেটকার চালক মাসুদ পারভেজকে আটক করে পুলিশের হাতে সোপর্দ করে স্থানীয় লোকজন। এরপরে প্রাইভেটকারসহ চালককে হাটহাজারী থানায় আনা হয়েছে। এ বিষয়ে মামলার প্রস্তুতি চলছে।’ এদিকে শনিবার দুপুর ২টার দিকে ড. আফতাবের প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ প্রাঙ্গণে। দ্বিতীয় জানাজা মরহুমের নিজ বাড়ি চাঁদপুরে অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে পারিবারিক কবরস্থানে ড. আফতাবকে দাফন করা হয়। অন্যদিকে ড. আফতাবের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন চবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. শিরীণ আখতার ও উপ-উপাচার্য অধ্যাপক বেনু কুমার দে।
# ০৩.০৯.২০২২ চট্টগ্রাম #

চা শ্রমিকদের ঘর করে দেওয়ার আশ্বাস প্রধানমন্ত্রীর

চা শ্রমিকদের ঘর করে দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার (৩ সেপ্টেম্বর) বিকেলে ভিডিও কনফারেন্সে তিনি চা-শ্রমিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। এসময় প্রধানমন্ত্রী এ আশ্বাস দেন। শেখ হাসিনা বলেন, ঐতিহ্যবাহী চা শিল্পকে ধ্বংস হতে দেওয়া যাবে না। চা শিল্প যাতে কোনোভাবেই ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সে লক্ষ্যে কাজ করে যেতে হবে। চা শ্রমিকরা ভালোভাবে বাঁচলে এই শিল্প বাঁচবে। যা শ্রমিকদের সবাইকে ঘর করে দেওয়ার ব্যবস্থা করে দেওয়া হবে। চা-শ্রমিকদের সব দাবি পূরণ করা হবে, চা-শ্রমিকরা ভূমিহীন থাকবে না। সারাদেশের মতো চট্টগ্রামের চা শ্রমিকদের সঙ্গেও মতবিনিময় করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার বিকেল ৫টার দিকে চট্টগ্রামের কর্ণফুলী চা বাগানে অপেক্ষারত ২১ চা বাগান শ্রমিকদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত হন প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি, বাংলাদেশের সব পেশার মানুষ কেউ ভূমিহীন থাকবে না। তেমনি চা-শ্রমিকদের কেউ ভূমিহীন থাকবে না। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান চা বোর্ডের চেয়ারম্যান হওয়ার পর শ্রমিকদের ভোটাধিকার দেন। তার কাজগুলো শেষ করার আগেই ঘাতকের বুলেট প্রাণ কেড়ে নেয়। আমরা জাতির জনকের সেই স্বপ্নগুলো পূরণ করবো। তিনি বলেন, জাতির পিতা চা-শ্রমিকদের ভোটাধিকার দিয়েছেন। এরপরও তারা ভূমিহীন থাকবে, এটা হতে পারে না। অন্যসব নাগরিকদের সঙ্গে তাদেরও ভূমির ব্যবস্থা করে দেওয়া হবে। এসময় চট্টগ্রামের চা শ্রমিকদের কথা তুলে ধরে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মমিনুর রহমান বলেন, চট্টগ্রামের ২১টি চা বাগান থেকে শ্রমিকরা উপস্থিত হয়েছেন শুধুমাত্র আপনাকে দেখার জন্য। মজুরি বাড়ানোর দাবিতে যখন অন্যান্য জেলার শ্রমিকরা চা আন্দোলনে ছিল, তখন শুধুমাত্র আপনার কথার উপর ভরসা করে তারা ১৪৫ টাকা মজুরিতে কাজে যোগদেয়। তাদের দাবি ছিল শুধু একটাই তারা আপনার সঙ্গে দেখা করবে কথা বলবে এবং এসময় আপনি যা সিদ্ধান্ত দিবেন তাতেই তারা রাজি হবেন। চা শ্রমিকরা জানান, চা শিল্পের দীর্ঘ ইতিহাসে এই প্রথম কোনো সরকার প্রধান চা শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলেছেন। এটা সত্যিই আনন্দের। এ বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর কাছে মজুরি বৃদ্ধি ছাড়াও অন্যান্য দাবি-দাওয়ার কথা তুলে ধরেন শ্রমিকরা। উল্লেখ্য, মজুরি বৃদ্ধির দাবিতে দীর্ঘ ১৯ দিন ধর্মঘট পালনের পর গত ২৮ আগস্ট প্রধানমন্ত্রীর আশ্বাসে কাজে যোগ দেন শ্রমিকরা। মালিকদের সঙ্গে বৈঠকের পর শ্রমিকদের মজুরি ১২০ টাকা থেকে ১৭০ টাকায় উন্নীত করে দেন প্রধানমন্ত্রী। শ্রমিকদের দাবির প্রেক্ষিতে আজ শনিবার তাদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যুক্ত হন প্রধানমন্ত্রী।
# ০৩.০৯.২০২২ চট্টগ্রাম #

প্রধানমন্ত্রীকে নিজ হাতে চা খাওয়াতে চান ফটিকছড়ির চা শ্রমিকরা

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিজ হাতে চা খাওয়ানোর আমন্ত্রণ জানিয়েছেন চট্টগ্রামের চা শ্রমিক নেতা লাকি নারায়ণ। শনিবার (৩ সেপ্টেম্বর) কর্ণফুলী চা বাগানে ভিডিও কনফারেন্সে কথা বলার প্রধামন্ত্রীর অনুরোধে আঞ্চলিক ভাষায় কথা বলতে গিয়ে তিনি এ আমন্ত্রণ জানান। তিনি বলেন, ‘১৭০ টাকা বেতন করে দিবেন কোনদিন কল্পনা করিনি, আমাদের ছেলে মেয়েরা বাগানের স্কুলে ৫ম শ্রেণি পর্যন্ত পড়তে পারে। উচ্চ বিদ্যালয়ে পড়ার জন্য দূরবর্তী স্কুলে যেতে হয়। একটি স্কুল করে দেওয়ার অনুরোধ করছি। আপনার পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাদের নাগরিকত্ব দিয়েছেন কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। আপনি চট্টগ্রামের আঞ্চলিক কথা শুনতে চেয়েছেন। তাই আঞ্চিলক ভাষায় আপনার সাথে কথা বলছি। আপনি আমাদের বাগানে আসবেন নিজ হাতে এক কাপ চা খাওয়াব।’ চা শ্রমিক কন্যা মুনমুন বোষ বলেন, আমি চা শ্রমিকের কন্যা হয়ে ডিগ্রিতে লেখাপড়া করছি এবং চা বাগানস্থ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা হিসেবে আছি। দেশ গড়ার আপনার যে স্বপ্ন তা বাস্তবায়নে আমি আদর্শবান সৈনিক হয়ে কাজ করব। আপনাকে চা বাগানে আসার আমন্ত্রণ রইল। এসময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘চা শ্রমিকরা অবহেলিত থাকবে তা হতে পারেনা, আপনাদের জীবন মান উন্নয়নের কাজ করে যাব, আপনাদের ঘর করে দেব, স্কুল করে দেব, স্বাস্থ্য সেবার উন্নয়ন করে দেব। উন্নতমানের খাবার ও পুষ্টকর খাবারের ব্যবস্থা করা হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমি বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে কাজ করে যাচ্ছি। আপনারা ভোট দিয়েছেন বলে কাজ করতে পারছি।’ উপজেলার কর্ণফুলী চা বাগানে আয়োজিত এই মতবিনিময় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম জেলার জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মমিনুর রহমান, সাংসদ আলহাজ্ব নজিবুল বশর মাইজভাণ্ডারী, মহিলা সাংসদ খাদিজাতুল আনোয়ার সনি, চট্টগ্রামের সিভিল সার্জন ইলিয়াছ চোধুরী, ফটিকছড়ি উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. সাব্বির রহমান সানি, উপজেলা চেয়ারম্যান হুসাইন মোহাম্মদ আবু তৈয়ব, ফটিকছড়ি উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক আলহাজ্ব নাজিম উদ্দিন মুহুরী, ফটিকছড়ি মেয়র মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি আফতাব উদ্দিন চৌধুরী প্রমুখ। # ০৩.০৯.২০২২ চট্টগ্রাম #