চলমান সংবাদ

চট্টগ্রাম সংবাদ

বেশি দামে বিক্রি, ওজনে কারচুপি জেলা প্রশাসনের অভিযানে ৯ ফিলিং স্টেশনকে দেড় লক্ষাধিক টাকা জরিমানা

বিভিন্ন অনিয়ম, ওজনে কারচুপি এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র না থাকায় নগরীর ৯ ফিলিং স্টেশনকে ১ লাখ ৬০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে জেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমাণ আদালত। মঙ্গলবার (৯ আগস্ট) বিকাল ৩টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মমিনুর রহমানের নেতৃত্বে তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নগরীর বিভিন্ন এলাকায় এ অভিযান পরিচালনা করেন। কাট্টলী সার্কেলের সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট উমর ফারুক দুই নম্বর গেইট ও চান্দগাঁও এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে খান অ্যান্ড ব্রাদার্সকে ১০ হাজার টাকা, ফসিল পেট্রোল পাম্পকে ১০ হাজার টাকা, কর্ণফুলী ফিলিং স্টেশন বাকলিয়াকে ২০ হাজার টাকা, মীর ফিলিং স্টেশন বাকলিয়াকে ১০ হাজার টাকাসহ মোট ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেন। চান্দগাঁও সার্কেলের সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাসুদ রানা নগরীর নাসিরাবাদ ও প্রবর্তক এলাকায় অভিযান চালিয়ে ফয়েজ আহমেদ অ্যান্ড সন্সকে ১০ হাজার টাকা, বাদশা মিয়া ফিলিং স্টেশনকে ১০ হাজার টাকাসহ মোট ২০ হাজার টাকা জরিমানা করেন। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট প্লাবন কুমার বিশ্বাস টাইগারপাস, ডিটি রোড, পাহাড়তলী ও আকবরশাহ এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে রিফুয়েলিং স্টেশন ইউনিট-১ কে ৫০ হাজার টাকা, নূর এ মদিনা সিএনজি ফিলিং স্টেশনকে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করেন। চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মমিনুর রহমান বলেন, নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে বেশি মূল্যে বিক্রি, ওজনে কম দেওয়া, লাইসেন্স না থাকা, জ্বালানি তেলের মান নিয়ে অভিযোগ থাকায় বিভিন্ন ফিলিং স্টেশনে অভিযান পরিচালনা করে জরিমানা করা হয়। তিনি আরও বলেন, ফিলিং স্টেশন প্রতিষ্ঠায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের অনাপত্তিপত্র, বিষ্ফোরক অধিদফতর ও পরিবেশ অধিদফতরের লাইসেন্স প্রয়োজন কিন্তু সরজমিনে দেখা যায় অনেকে প্রতিষ্ঠানেরই প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নেই। আমাদের এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে। # ১০.০৮.২০২২ চট্টগ্রাম #

রেললাইনে বসে বাজাচ্ছিলেন গিটার, ট্রেনের ধাক্কায় প্রাণ গেল যুবকের

বাড়ির পাশ দিয়ে চলে গেছে রেললাইন। সেই রেললাইনে বসে গিটার বাজিয়ে গান করছিলেন ওমর ফারুক (২৮)। কিন্তু ট্রেনের ধাক্কায় মুহূর্তেই থেমে গেছে তার কণ্ঠস্বর। গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে নিয়েও বাঁচানো যায়নি। মঙ্গলবার (৯ আগস্ট) রাত ৮টার দিকে সীতাকুণ্ডের ফৌজদারহাট বায়েজিদ সংযোগ সড়কের রেল রোড ওভারব্রিজের পাশে মর্মান্তিক এ দুর্ঘটনা ঘটে। ওমর ফারুক ফৌজদারহাট ফকিরহাটস্থ ওভারব্রিজ সন্নিকটস্থ কালুশা সিপাহি বাড়ির মৃত শাহ আলমের পুত্র। রেলওয়ে পুলিশ ফৌজদারহাট ফাঁড়ির উপ-পরিদর্শক (এসআই) সোহরাব হোসেন বলেন, ফারুক বাড়ির পাশে রেললাইনে বসে গিটার বাজাচ্ছিলেন। এ সময় ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা চট্টগ্রামমুখী কর্ণফুলী এক্সপ্রেস ট্রেনের ধাক্কায় তার মাথায় মারাত্মক জখম হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে স্থানীয়রা উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। মরদেহ ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে। # ১০.০৮.২০২২ চট্টগ্রাম #

আবারো আন্দোলনের নামে চবি অচল করার হুশিয়ারি চবি ছাত্রলীগের একাংশের

পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণাকে কেন্দ্র করে সৃষ্ট বিরোধে আবারো আন্দোলনের নামে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস অচল করে দেয়ার হুমকি দিয়েছে চবি ছাত্রলীগের একাংশ। আগস্টের মধ্যে ৩ দাবি পূর্ণ না হলে আন্দোলনে যাবে শাখা ছাত্রলীগের ৭ উপগ্রুপ। এর আগে গত ৩১ জুলাই পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণার পর অবরোধ করে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস অচল করে দেয় ছাত্রলীগের পদ বঞ্চিত গ্রুপের কর্মীরা। অবরোধের কারণে বন্ধ ছিল শাটল ট্রেন, শিক্ষক বাস, ক্লাস-পরীক্ষা। পরে শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী এ নিয়ে একটি ফেসবুক পোস্ট শেয়ার করার পর অবরোধ তুলে নেয় তারা। ছাত্রলীগের অভ্যন্তরীণ বিরোধের জেরে আবারো আন্দোলনের নামে চবি অচল করে দেয়ার ঘোষণায় শংকিত চবি শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও সংশ্লিষ্টরা। তারা বলছেন, চবি শাখা ছাত্রলীগের কোন ঝামেলা হলে তার ভোগান্তি পোহাতে হয় পুরো বিশ্ববিদ্যালয়কে। ব্যক্তিগত সমস্যা বা উপগ্রুপের মধ্যে বিবাদ হলেই অচল করে দেয়া হয় পুরো ক্যাম্পাস। যার প্রভাব পড়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের উপরও। ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনের পর পদ বঞ্চিতরা অচল করে দিয়েছিল পুরো বিশ্ববিদ্যালয়। হয়নি কোন ক্লাস বা পরীক্ষা। চলেনি শিক্ষার্থীদের বহনকারী শাটল ট্রেন ও শিক্ষকদের বাস। এ ঘটনা নতুন নয়। এর আগেও এমন ঘটনা ঘটেছে বহুবার। আগস্টের পর আবারো আন্দোলনের ডাক দিয়েছে ছাত্রলীগের একাংশ। এতে ক্যাম্পাস অচল হয়ে যাবে। শিক্ষার্থীদের শিক্ষাজীবন ব্যহত হবে। এবার চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি রেজাউল হক রুবেল ও সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন টিপুর প্রতি অনাস্থা প্রকাশ করেছে ৭ টি উপগ্রুপ। এসময় তারা কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের কাছে ৩ টি দাবি জানায়। তিনটি দাবি পূরণ না হলে শোকের মাস আগস্টের পরেই আন্দোলন যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন নেতাকর্মীরা। বুধবার (১০ আগস্ট) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিক সমিতির কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা জানান উপগ্রুপগুলোর নেতারা। উপগ্রুপগুলো হলো ভার্সিটি এক্সপ্রেস, কনকর্ড, রেড সিগনাল, একাকার, বাংলার মুখ, এপিটাফ ও উল্কা। সবগুলো উপগ্রুপই সাবেক সিটি মেয়র আ জ ম নাসিরের অনুসারী। নেতাদের অভিযোগ, পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে তাদের গ্রুপের অনেক ত্যাগী নেতা-কর্মীকে রাখা হয়নি। এ ছাড়া গঠনতন্ত্র ও জ্যেষ্ঠতার ক্রম না মেনেই বিতর্কিত ও অনিয়মিতদের কমিটিতে স্থান দেয়া হয়েছে। তাদের দাবি ৩টি হলো- পদবঞ্চিত ত্যাগী ও পরিশ্রমী কর্মীদের মূল্যায়ন করে কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত করা, কমিটিতে পদ পাওয়া নেতাদের জ্যেষ্ঠতার ক্রম অনুযায়ী পুনরায় মূল্যায়ন করা এবং কমিটিতে পদ পাওয়া বিবাহিত, চাকরীজীবী ও রাজনীতিতে নিষ্ক্রিয়দের বিরুদ্ধে অভিযোগ খতিয়ে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেয়া। শাখা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি পদ পাওয়া প্রদীপ চক্রবর্তী দুর্জয় সংবাদ সম্মেলনে সবগুলো গ্রুপের পক্ষে লিখিত বক্তব্যে বলেন, দুই সদস্য বিশিষ্ট কমিটি ঘোষণার ৩ বছর পর গত ৩১ জুলাই চবি শাখা ছাত্রলীগের বহুল প্রতীক্ষিত পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা হয়েছে। উক্ত পকেট কমিটিতে যোগ্যদের যথাযথ মূল্যায়ন না করা ও অযোগ্যদের স্থান দেয়ায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের শীর্ষ নেতৃত্বের প্রতি অনাস্থা জ্ঞাপন করছি। এমতাবস্থায় বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের নিকট আমাদের আবেদন আমাদের তিন দফা দাবিসমূহ বিবেচনা করে যথাযথ সাংগঠনিক পদক্ষেপ গ্রহণ করা হোক। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন রেড সিগনালের নেতা ও সহ-সভাপতি রকিবুল হাসান দিনার, কনকর্ডের নেতা ও সহ-সভাপতি আবরার শাহরিয়ার, বাংলার মুখের নেতা ও সহ-সভাপতি আবু বকর তোহা, একাকারের নেতা ও সহ-সভাপতি মইনুল ইসলাম রাসেল, উল্কার নেতা ও সহ-সভাপতি সুমন খান, এপিটাফের নেতা এবং নাট্য ও বিতর্ক বিষয়ক সম্পাদক সাজ্জাদ আনাম পিনন।
# ১০.০৮.২০২২ #

ইভিএম-এ ভোট জালিয়াতির অভিযোগ এনে আদালতে যুবলীগ নেতার মামলা দায়ের

ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) কারচুপির মাধ্যমে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ভোটের ফলাফল জালিয়াতির অভিযোগে আদালতে মামলা দায়ের করেছেন চট্টগ্রামের এক যুবলীগ নেতা। বুধবার (১০ আগস্ট) চট্টগ্রামের প্রথম সিনিয়র সহকারী জজ ইসরাত জাহান নাসরিনের আদালতে ফরহাদাবাদ ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচনের ফলাফল ও প্রকাশিত গেজেট বেআইনি ঘোষণা চেয়ে নালিশী মামলা দায়ের করেন নাসির উদ্দিন নামে ওই যুবলীগ নেতা। আদালত আদেশের জন্য অপেক্ষমাণ রেখেছেন। গত জুনে হাটহাজারী উপজেলার ফরহাদাবাদ ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন যুবলীগ নেতা নাসির উদ্দিন। বাদী নাসির উদ্দিন নিজেকে চট্টগ্রামের হাটহাজারী উপজেলা যুবলীগ ও ফরহাদাবাদ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সদস্য বলে দাবি করলেও তার পক্ষে আদালতে শুনানিতে অংশ নেন বিএনপিপন্থী একদল আইনজীবী। মামলায় স্থানীয় সরকার সচিব, প্রধান নির্বাচন কমিশনার, নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সচিব, আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা, জেলা প্রশাসক, জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, হাটহাজারী উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও রিটার্নিং অফিসার, সহকারী নির্বাচন কর্মকর্তা এবং ফরহাদাবাদ ইউনিয়নের ৯টি ওয়ার্ডের ১১টি ভোটকেন্দ্রের ১১ জন প্রিজাইডিং অফিসার এবং বিজয়ী প্রার্থী আওয়ামী লীগ দলীয় শওকত আলমকে বিবাদী করা হয়েছে। নির্বাচনে অংশ নেওয়া আরও দুই প্রার্থী মোহাম্মদ মুজিবুল আলম চৌধুরী ও মোহাম্মদ সেলিম উদ্দিনকেও মামলায় বিবাদী করা হয়েছে। প্রসঙ্গত গত ১৫ জুন হাটহাজারী উপজেলার ফরহাদাবাদ ইউনিয়নে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ৬ হাজার ১৯৮ ভোটে নৌকা মার্কার প্রার্থী শওকত আলমকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। পরাজিত নাসির উদ্দিনের প্রাপ্ত ভোট ৫ হাজার ৬৬৯। বাদীর আইনজীবী চট্টগ্রাম জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ হাসান আলী চৌধুরী বলেন, ‘ইভিএম মেশিনে চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণার সময় কমান্ড পরিবর্তন করে চূড়ান্ত জালিয়াতি করা হয়। যে প্রার্থী প্রথম হয়েছেন তার ভোট দেখানো হয়েছে চার নম্বর প্রার্থীকে। আর যিনি চার নম্বর হয়েছেন তার ভোট দেখানো হয়েছে প্রথম হওয়া প্রার্থীকে। এভাবে জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে চার নম্বর প্রার্থীকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। অথচ ১১টি ভোটকেন্দ্র থেকে যখন সাদা কাগজে ফলাফল লিখে দেওয়া হয়, সেখানে নাসির উদ্দিনকে ২৫৯ ভোটে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছিল। কিন্তু ইভিএম এর মাধ্যমে সেটি পরিবর্তন করে আওয়ামী লীগের প্রার্থীকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। আমরা আদালতে ভোটিং কার্ড তলবের আবেদন করেছি। নির্বাচনের ফলাফল বেআইনি ঘোষণা চেয়েছি।’ শুনানিতে অংশ নেওয়া বার কাউন্সিলের সদস্য বিএনপিপন্থী আইনজীবী নেতা এস এম বদরুল আনোয়ার বলেন, ‘ইভিএম এর মাধ্যমে কিভাবে মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার হরণ করা হচ্ছে, জঘন্যতম কারচুপি করা হচ্ছে। তার জলজ্যান্ত প্রমাণ হচ্ছে এই মামলা। আমরা আদালতের কাছে প্রতিকার চেয়েছি। আশা করছি সুবিচার পাব।’ বাদী নাসির উদ্দিন বলেন, ‘আমি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শের অনুসারী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একজন রাজনৈতিক কর্মী। আমি দলের মনোনয়ন না পেলেও জনগণের সমর্থনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছিলাম। কিন্তু জনসমর্থনহীন দলীয় একজন প্রার্থীকে জেতানোর জন্য জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা এবং দু’জন আওয়ামী লীগ নেতা মিলে ইভিএমকে ব্যবহার করে জালিয়াতির আশ্রয় নিয়েছেন। তারা পরস্পরের যোগসাজশে আমাকে পরিকল্পিতভাবে পরাজিত ঘোষণা করে ইভিএম পদ্ধতিকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন। নির্বাচনে জালিয়াতির বিষয়ে আমি নির্বাচন কমিশন, আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা ও জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ে অভিযোগ করেছিলাম। কিন্তু এ সব অভিযোগের সুরাহা না করে গত ৮ জুলাই গেজেট প্রকাশ করা হয়। এ জন্য আমি আদালতের আশ্রয় নিয়েছি।’ # ১০.০৮.২০২২ চট্টগ্রাম #